বেসিসের ট্রেনিং ইনস্টিটিউট বেসিস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট (বিআইটিএম) প্রযুক্তিগত প্রশিক্ষণ দিচ্ছে তরুণ ও যুবকদের। ২৩ হাজার দক্ষ মানবশক্তি তৈরির লক্ষ্যে ২০১৫ সালের এপ্রিল থেকে শুরু হওয়া এই প্রশিক্ষণ কর্মসূচির আওতায় ইতিমধ্যে ১৫০০ তরুণ পেয়েছে প্রযুক্তিগত প্রশিক্ষণ।
এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের (এডিবি) অর্থায়নে বাংলাদেশ সরকারের অর্থ মন্ত্রণালয়ের ‘স্কিলস ফর এমপ্লয়মেন্ট ইনভেস্টমেন্ট প্রোগ্রাম (এসইআইপি)’-এর অধীনে চলছে এই প্রশিক্ষণ কর্মসূচি। এক মাস থেকে তিন মাস বিভিন্ন মেয়াদের ১৩টি বিষয়ের ওপর দেওয়া হচ্ছে প্রশিক্ষণ। প্রশিক্ষণের জন্য লাগবে না কোনো ফি, বরং প্রশিক্ষণ শেষে
প্রশিক্ষণার্থীরা পাবেন ভাতা। এ ছাড়া প্রশিক্ষণ শেষে চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রেও সহায়তা করছে বেসিস।
বেসিসের কোষাধ্যক্ষ ও বিআইটিমের ডিরেক্টর ইনচার্জ Shah Imraul Kaeesh বলেন, প্রযুক্তি খাতে দক্ষ মানবসম্পদের অভাব আছে। অনেক সময় দেখা যায়, প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলো প্রযুক্তিতে দক্ষ নয়, এমন লোক নিয়োগ করে পরে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে তাঁদের দক্ষ করে তোলে। বাজারে প্রযুক্তি খাতে দক্ষ জনবলের এই যে অভাব আছে, সেটি পূরণই এই প্রশিক্ষণ কর্মসূচির উদ্দেশ্য। প্রশিক্ষণ শেষে প্রশিক্ষণার্থীরা যাতে প্রশিক্ষণ-সংশ্লিষ্ট চাকরি পান, সে দিকটিও খেয়াল রাখছে বেসিস। এ জন্য প্রশিক্ষণপ্রাপ্তদের সব ধরনের সহযোগিতা করা হবে।
প্রশিক্ষণের বিষয়টিকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে বলে জানান প্রজেক্টটির প্রধান সমন্বয়ক নইমুল ইসলাম। তিনি বলেন, যাঁরা বর্তমানে প্রযুক্তিগত কাজে নিয়োজিত আছেন, তাঁদের জন্য দক্ষতা বৃদ্ধিসংক্রান্ত ‘আপ-স্কিলিং ট্রেনিং প্রোগ্রাম’ এবং যাঁরা প্রযুক্তি নিয়ে কাজ করতে চান, সেই সব নতুনের জন্য থাকবে ‘নিউ এন্ট্রান্স ট্রেনিং প্রোগ্রাম’। স্নাতক তৃতীয় ও চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থীরা ‘নিউ এন্ট্রান্স ট্রেনিং প্রোগ্রামে’ আবেদনের জন্য যোগ্য বলে বিবেচিত হবেন। যাঁরা চাকরি করছেন, তাঁরাও এই প্রশিক্ষণ নিতে পারবেন। তবে এ ক্ষেত্রে শর্ত হচ্ছে, তাঁদের চাকরিটি প্রযুক্তি-সংক্রান্ত হওয়া যাবে না।
ওয়েব ডিজাইন, গ্রাফিকস অ্যান্ড ওয়েব ইউআই ডিজাইন, ডিজিটাল মার্কেটিং, ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্ট-পিএইচপি, ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্ট-ডটনেট, সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (এসইও), মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্ট (অ্যান্ড্রয়েড), সার্ভার অ্যাপ্লিকেশন অ্যান্ড ক্লাউড ম্যানেজমেন্ট, আইটি সাপোর্ট-টেকনিক্যাল, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং, কাস্টমার সাপোর্ট সার্ভিস ও আইটি সেলস ম্যানেজমেন্ট—এই ১২টি বিষয়ের যেকোনো একটি বিষয়ে প্রশিক্ষণ নিতে পারবেন নতুনেরা।রশিক্ষণার্থীদের প্রতি মাসে ৩ হাজার ১২০ টাকা করে ভাতা দেওয়া হবে। তবে এই টাকা প্রতি মাসে না দিয়ে প্রশিক্ষণ শেষে একসঙ্গে দেওয়া হবে। এ ক্ষেত্রে প্রশিক্ষণার্থীদের অবশ্যই অন্তত ৮০ শতাংশ ক্লাসে উপস্থিত থাকতে হবে। বছরকে চারটি ভাগে ভাগ করে প্রতিটি ভাগকে একটি কোয়ার্টার হিসেবে ধরা হয়। তিন মাস পরপর বিআইটিএম প্রশিক্ষণ শুরু করে।বেসিস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট (বিআইটিএম), বিডিবিএল ভবন (চতুর্থ তলা-পশ্চিম), ১২ কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫। ফোন: ৯৬১২৩৪২৪৮৬ এক্স: ২০৯-২০১১ (সকাল নয়টা থেকে সন্ধ্যা ছয়টা)। ই-মেইল: seip@bitm.org.bd
সুত্র:google.
এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের (এডিবি) অর্থায়নে বাংলাদেশ সরকারের অর্থ মন্ত্রণালয়ের ‘স্কিলস ফর এমপ্লয়মেন্ট ইনভেস্টমেন্ট প্রোগ্রাম (এসইআইপি)’-এর অধীনে চলছে এই প্রশিক্ষণ কর্মসূচি। এক মাস থেকে তিন মাস বিভিন্ন মেয়াদের ১৩টি বিষয়ের ওপর দেওয়া হচ্ছে প্রশিক্ষণ। প্রশিক্ষণের জন্য লাগবে না কোনো ফি, বরং প্রশিক্ষণ শেষে
প্রশিক্ষণার্থীরা পাবেন ভাতা। এ ছাড়া প্রশিক্ষণ শেষে চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রেও সহায়তা করছে বেসিস।
বেসিসের কোষাধ্যক্ষ ও বিআইটিমের ডিরেক্টর ইনচার্জ Shah Imraul Kaeesh বলেন, প্রযুক্তি খাতে দক্ষ মানবসম্পদের অভাব আছে। অনেক সময় দেখা যায়, প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলো প্রযুক্তিতে দক্ষ নয়, এমন লোক নিয়োগ করে পরে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে তাঁদের দক্ষ করে তোলে। বাজারে প্রযুক্তি খাতে দক্ষ জনবলের এই যে অভাব আছে, সেটি পূরণই এই প্রশিক্ষণ কর্মসূচির উদ্দেশ্য। প্রশিক্ষণ শেষে প্রশিক্ষণার্থীরা যাতে প্রশিক্ষণ-সংশ্লিষ্ট চাকরি পান, সে দিকটিও খেয়াল রাখছে বেসিস। এ জন্য প্রশিক্ষণপ্রাপ্তদের সব ধরনের সহযোগিতা করা হবে।
প্রশিক্ষণের বিষয়টিকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে বলে জানান প্রজেক্টটির প্রধান সমন্বয়ক নইমুল ইসলাম। তিনি বলেন, যাঁরা বর্তমানে প্রযুক্তিগত কাজে নিয়োজিত আছেন, তাঁদের জন্য দক্ষতা বৃদ্ধিসংক্রান্ত ‘আপ-স্কিলিং ট্রেনিং প্রোগ্রাম’ এবং যাঁরা প্রযুক্তি নিয়ে কাজ করতে চান, সেই সব নতুনের জন্য থাকবে ‘নিউ এন্ট্রান্স ট্রেনিং প্রোগ্রাম’। স্নাতক তৃতীয় ও চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থীরা ‘নিউ এন্ট্রান্স ট্রেনিং প্রোগ্রামে’ আবেদনের জন্য যোগ্য বলে বিবেচিত হবেন। যাঁরা চাকরি করছেন, তাঁরাও এই প্রশিক্ষণ নিতে পারবেন। তবে এ ক্ষেত্রে শর্ত হচ্ছে, তাঁদের চাকরিটি প্রযুক্তি-সংক্রান্ত হওয়া যাবে না।
ওয়েব ডিজাইন, গ্রাফিকস অ্যান্ড ওয়েব ইউআই ডিজাইন, ডিজিটাল মার্কেটিং, ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্ট-পিএইচপি, ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্ট-ডটনেট, সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (এসইও), মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্ট (অ্যান্ড্রয়েড), সার্ভার অ্যাপ্লিকেশন অ্যান্ড ক্লাউড ম্যানেজমেন্ট, আইটি সাপোর্ট-টেকনিক্যাল, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং, কাস্টমার সাপোর্ট সার্ভিস ও আইটি সেলস ম্যানেজমেন্ট—এই ১২টি বিষয়ের যেকোনো একটি বিষয়ে প্রশিক্ষণ নিতে পারবেন নতুনেরা।রশিক্ষণার্থীদের প্রতি মাসে ৩ হাজার ১২০ টাকা করে ভাতা দেওয়া হবে। তবে এই টাকা প্রতি মাসে না দিয়ে প্রশিক্ষণ শেষে একসঙ্গে দেওয়া হবে। এ ক্ষেত্রে প্রশিক্ষণার্থীদের অবশ্যই অন্তত ৮০ শতাংশ ক্লাসে উপস্থিত থাকতে হবে। বছরকে চারটি ভাগে ভাগ করে প্রতিটি ভাগকে একটি কোয়ার্টার হিসেবে ধরা হয়। তিন মাস পরপর বিআইটিএম প্রশিক্ষণ শুরু করে।বেসিস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট (বিআইটিএম), বিডিবিএল ভবন (চতুর্থ তলা-পশ্চিম), ১২ কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫। ফোন: ৯৬১২৩৪২৪৮৬ এক্স: ২০৯-২০১১ (সকাল নয়টা থেকে সন্ধ্যা ছয়টা)। ই-মেইল: seip@bitm.org.bd
সুত্র:google.
No comments:
Post a Comment